ভারতের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল দিল্লিকে তথাকথিত বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গা মুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছে বিজেপি। দলটির নেতা ও ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ গতকাল রোববার এই ঘোষণা দেন। পাশাপাশি, তিনি দিল্লিতে ক্ষমতাসীন আম আদমি পার্টিকে ‘অবৈধ আয় পার্টি’ বলেও আখ্যা দেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুর প্রতিবেদন
মমতা বিধানসভায় বলেন, ‘কেউ কেউ বলছে কলকাতা দখল করবে, বিহার দখল করবে। যারা বলছেন, আপনারা ভালো থাকবেন, আপনারা দখল করবেন—আর আমরা ললিপপ খাব। এটা ভাবার কোনো কারণ নেই যে আমরা মুখে আঙুল দিয়ে বসে থাকব। তবে আমরা চাই হিংসা নয় শান্তি ফিরুক। আমি প্রত্যেকের কাছে আবেদন করব এমন কিছু করবেন না যাতে হিংসা বাড়ে। সবাই স
২০২৬ সালে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে প্রতিবেশী বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহকে রাজনৈতিক পুঁজি করার চেষ্টা করছে বিজেপি। দলটির স্থানীয় শীর্ষ নেতারা একের পর এক বাংলাদেশ নিয়ে কূটনৈতিক ভব্যতার সীমা পেরিয়ে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন। বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির
ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। নির্বাচনে ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকাগুলোতে ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ ইস্যুকে তুরুপের তাস করেছিল। কিন্তু বিজেপির সেই কৌশল কাজে দেয়নি। রাজ্যটির সাঁওতাল পরগনা অঞ্চলে আদিবাসী ভোটারদের সমর্থন অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে বিজেপির এই প্রচারণ
ভারতের দুই রাজ্য মহারাষ্ট্র ও ঝাড়খণ্ডে বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে কিছুদিন আগেই। সেই নির্বাচনের ফলাফলে দেখা গেছে, মহারাষ্ট্রে বিজেপির জোট ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্সই (এনডিএ) ব্যাপক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে। তবে ঝাড়খণ্ডে বিজেপির জোট এগিয়ে থাকলেও শেষ পর্যন্ত কংগ্রেস ও স্থানী ঝাড়খণ্ড জনমুক্তি
ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের মন্ত্রী ও বিজেপি নেতা গিরিরাজ সিং বলেছেন, ঝাড়খণ্ডে ক্ষমতাসীন জনমুক্তি মোর্চা (জিএমএম) ও কংগ্রেসের জোট সরকার রাজ্যের কতিপয় জেলাকে বাংলাদেশ এবং রাজ্যের রাজধানী রাঁচিতে পাকিস্তানের শহর করাচিতে পরিণত করার চেষ্টা করছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর...
ভারতের রাজনৈতিক দল লোকতন্ত্র বাঁচাও অভিযান দাবি করেছে, ঝাড়খণ্ডের প্রথম দফার নির্বাচনে ভোটাররা বিদ্বেষের রাজনীতি নয়, জনস্বার্থের ইস্যুতে ভোট দিয়েছেন। দলের সদস্যরা রাজ্যের সাঁওতাল পরগণা অঞ্চলের দুমকায় সাংবাদিকদের জানান, ১৩ নভেম্বর অনুষ্ঠিত ঝাড়খন্ড বিধানসভা নির্বাচনের প্রথম দফায় ৪৩টি আসনের ভোটারদের সঙ্
ঝাড়খণ্ডের প্রায় প্রতিটি চৌরাস্তার কাছে বিজেপির বিশাল বিশাল ব্যানার-হোর্ডিং। এগুলোতে ভোটারদের সামনে দুটি বিকল্প দেওয়া হয়েছে। একটিতে লেখা, ‘হয় অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয় দাও অথবা আদিবাসীদের বাঁচাও।’ অন্যান্য ব্যানার-হোর্ডিংগুলোতেও একই বার্তা। এর সবই মূলত রাজ্যে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের নিয়ে ভয় ছড়ানোর কৌ
ভারতের কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) জাতীয় সভাপতি ও কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডা বলেছেন, ঝাড়খণ্ডে বিজেপি ক্ষমতায় আসলে প্রত্যেক বাংলাদেশিকে ঝেঁটিয়ে বিদায় করা হবে। এমনকি, যেসব বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী স্থানীয় নারীদের বিয়ে করেছেন তাদের ও তাদের সন্তানদের আদিবাসী অধিকার দেওয়া হ
ভারতের ঝাড়খণ্ড রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন আর কয়েক দিন পরেই। নির্বাচনকে সামনে রেখে বিভিন্ন দল নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশ করেছে। তেমনি কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন বিজেপি এবার রাজ্যে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হওয়ার স্বপ্ন দেখছে। আর এ লক্ষ্যে তারাও ইশতেহার প্রণয়ন করেছে। যেখানে প্রধান দফাই হলো, বাংলাদেশ থেকে ঝাড়খণ্ডে যাওয়া ব
হরিয়ানা বিধানসভা নির্বাচনে ভোট গ্রহণের পর বুথফেরত জরিপ বলেছিল কংগ্রেসই জিতবে, কিন্তু বাস্তবে হয়েছে উল্টো। রাজ্যটিতে জিতেছে বিজেপি, আর বিরোধী দলেই থাকতে হচ্ছে কংগ্রেসকে। এদিকে, নির্বাচনে জয়ের পর হরিয়ানা বিজেপি কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধী বরাবর দিল্লিতে অবস্থিত কংগ্রেসের
ভারতের জম্মু-কাশ্মীরে দীর্ঘ ১০ বছর পর বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে স্থানীয় ন্যাশনাল কনফারেন্স ও ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের জোট সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেছে। প্রধান বিরোধী দল হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে বিজেপি। তবে নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে নতুন করে রাজনীতিতে ফেরা জামায়াতে ইসলামী একটি আসনও পায়নি
হরিয়ানা বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল আজ মঙ্গলবার ঘোষণা করা হয়েছে। ৯০ আসনের বিধানসভায় বিজেপি পেয়েছে ৪৭টি, যা ২০১৯ সালের নির্বাচনের চেয়ে সাতটি বেশি। ৩৭টি আসন নিয়ে বিরোধী দলে আছে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস। এদিন, কংগ্রেসের দিল্লির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগেভাগেই উল্লাস শুরু হয়ে যায়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত দেখা যায়,
ভারতের হরিয়ানা ও জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। ঘোষিত ফল অনুসারে, হরিয়ানায় তৃতীয়বারের মতো ক্ষমতা ধরে রাখল বিজেপি। অন্যদিকে, প্রায় ১০ বছর পর অনুষ্ঠিত নির্বাচনে জম্মু-কাশ্মীরের ক্ষমতা গেছে স্থানীয় ন্যাশনাল কনফারেন্স (এনসি) ও ভারতীয় কংগ্রেস জোটের কাছে। তবে এই জোটে কংগ্রেসের অ
ভারতের হরিয়ানা ও জম্মু–কাশ্মীরের বিধানসভা নির্বাচনে হারতে যাচ্ছে কেন্দ্রের ক্ষমতাসীন হিন্দুত্ববাদী দল বিজেপি। আজ শনিবার (৫ অক্টোবর) সেখানে ভোট গ্রহণ শেষ হয়।
ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু-কাশ্মীরে কড়া নিরাপত্তার মধ্যে আজ বুধবার শুরু হয়েছে বিধানসভা নির্বাচন। লোকসভা ভোটের পর এই প্রথম দেশটিতে কোনো বড় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। দীর্ঘ ১০ বছর পর অঞ্চলটিতে বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে
ভারতের কেন্দ্রশাসিত রাজ্য জম্মু-কাশ্মীরে অবশেষে এক দশক পর বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এরই মধ্যে নির্বাচনের দিন-তারিখও ঘোষণা করা হয়েছে। ঘোষিত তারিখ অনুসারে, জম্মু-কাশ্মীরে তিন ধাপে বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে এ